Loading...
November 22, 2022

আমেরিকায় পড়াশুনার জন্য প্রদত্ত অন্যতম সম্মানজনক ও খ্যাতমান স্কলারশিপ প্রোগ্রাম হল ফুলব্রাইট স্কলারশিপ প্রোগ্রাম। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক সিনেটর জেমস উইলিয়াম ফুলব্রাইট সেপ্টেম্বর, ১৯৪৫ সালে সিনেটে স্কলারশিপ দেওয়ার জন্য বিল উত্থাপন করেন এবং ১৯৪৬ সাল থেকে উনার নাম অনুসারে এই স্কলারশিপ প্রোগ্রাম চালু হয়।

আমেরিকায় পড়তে আসা প্রতিভাবান গবেষক, ইয়াং প্রোফেশন্যালদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হয়। ফুলব্রাইট  স্কলারশিপ হোল্ডারের ৫৪ জন নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন আর ৮২ জন পেয়েছেন পুলিৎজার পুরস্কার পেয়েছেন।

স্কলারশিপ এর নাম

ফুলব্রাইট ফরেন স্টুডেন্ট প্রোগ্রাম

যে যে বিষয়ে অধ্যয়ন করা যাবে

যুক্তরাষ্ট্রের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাস্টার্স এবং পিএইচডি ডিগ্রি লাভের সুযোগ পান।

বিজনেসের ক্ষেত্রে এমবিএ ইন হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট/ ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস/ অপারেশন্স ম্যানেজমেন্ট/ হেলথ কেয়ার অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। আর বিজ্ঞানের বিষয়গুলোতে- বায়োলজি/ কেমিস্ট্রি/ ফিজিক্স/ ফার্মাসি। ইকোনমিকসে-ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিকস/ট্রেড অ্যান্ড ফিন্যান্স/পলিসি/এনভায়রনমেন্টাল/ন্যাচারাল রিসোর্সেস ইকোনমিকস। অ্যাডুকেশনে-হায়ার অ্যাডুকেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন/ অ্যাডুকেশন পলিসি, প্ল্যানিং এবং ম্যানেজমেন্ট/ কারিকুলাম অ্যান্ড ইনস্ট্রাকশন্স। অ্যানভায়রনমেন্টাল স্টাডিজ অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট, ফ্যাশন অ্যান্ড টেক্সটাইল ডিজাইন পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন/ পাবলিক পলিসি সাইকোলজি : ক্লিনিক্যাল/কাউন্সেলিং সিকিউরিটি স্টাডিজ, সোশ্যাল সায়েন্সেস অ্যান্ড হিউম্যানিটিজ-পলিটিক্যাল সায়েন্স/ সোশিওলজি/ হিস্টোরি/ লিটারেচার আরবান প্ল্যানিং : জেনারেল প্ল্যানিং/ল্যান্ড ইউজ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল প্ল্যানিং/ ট্রান্সপোর্টেশন সিস্টেম/ আরবান/ কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট।

দেশ এবং কর্তৃপক্ষ

United States Education Foundation (আমেরিকা)

বৃত্তির সুযোগ সুবিধাসমূহ

ফুলব্রাইট স্কলারশিপের আওতায় আপনি যা যা পাবেনঃ

১। আসা-যাওয়া বিমান ভাড়া ও অতিরিক্ত ব্যাগেজ অ্যালাউন্স

২। টিউশন এবং সংশ্লিষ্ট একাডেমিক ফি ও বুক এ্যালাউন্স

৩। হেলথ ও এক্সিডেন্ট ইনস্যুরেন্স

৪। ট্রাভেল ও বসবাসের জন্য মাসিক স্টাইপেন্ডসহ অন্যান্য

৫। আকস্মিক ব্যয়ের জন্য মাসিক স্টাইপেন্ড

আর এ খরচ বহন করা হয় পুরো কোর্স সময়কালে।

আবেদনের যোগ্যতা

ফুলব্রাইট স্কলারশিপের জন্য আপনার থাকতে হবে নিম্নোক্ত যোগ্যতাঃ

১। এই স্কলারশিপ মাস্টার্স প্রোগ্রামে দেওয়া হয়। তাই আপনার প্রয়োজন পরবে ৪- বছরের ব্যাচেলর ডিগ্রী ও খুব ভালো একাডেমিক প্রোফাইল থাকতে হবে।

২। পূর্বের কোন US ডিগ্রী থাকতে পারবে না। এমনকি তৃতীয় কোন দেশ থেকে মাস্টার্স ডিগ্রী থাকলে তিনি এই স্কলারশিপ প্রোগ্রামের জন্য বিবেচিত হবেন না।

৩। কমপক্ষে দুই বছরের প্রফেশনাল জব এক্সপেরিয়েন্স থাকতে হবে।

৪। স্কলারশিপে আবেদন করতে কমপক্ষে TOEFL iBT স্কোর ৮০ বা IELTS স্কোর ৭.০ থাকতে হবে।

৫। ফুল ব্রাইটের জন্য আপনাকে বাংলাদেশী, ইংরেজীতে দক্ষ ও সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হবে।

৬। আবেদনের সময়ে বাংলাদেশে বসবাসকারী বাংলাদেশী নাগরিক হতে হবে।

ফুলব্রাইট স্কলারশিপ প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য আপনার বয়স হতে হবে ২৪ থেকে ৩০ বছর।

আবেদনের সময়সীমা

সাধারণত এপ্রিল-মে-জুন মাসে এই প্রোগ্রামের জন্য অনলাইনে আবেদন গ্রহণ করা হয়। ফুলব্রাইট ফরেন স্টুডেন্ট প্রোগ্রামসংক্রান্ত যেকোনো তথ্যের জন্য ঢাকার আমেরিকান সেন্টারে যোগাযোগ করা যেতে পারে।

Fullbright Scholar
Image Source: Internet

যেসকল দেশের প্রার্থীদের জন্য প্রযোজ্য

বাংলাদেশ সহ আরোও ১৬০ টি দেশ থেকে প্রতিবছর প্রায় ৪ হাজার শিক্ষার্থী ফুলব্রাইট স্কলারশিপ পেয়ে থাকে।

আবেদন প্রক্রিয়া

অনলাইনের মাধ্যমে আপনাকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্টস ও ট্রান্সক্রিপ্ট স্ক্যান করে আপলোড করে আবেদন করতে হবে। সাধারণত এপ্রিল – মে মাসে আবেদন কার্যক্রম শুরু করতে হয়। তাই, এই সময়টা একটু ওয়েব সাইটে ঘুরে ঘুরে দেখতে হবে। আর সকল সময়ই আবেদন হাতে সময় রেখে করা উচিত।

নিচে উল্লিখিত লিংক থেকে অনলাইন আবেদন ফরম সংগ্রহ ও তা পূরণের বিস্তারিত নির্দেশাবলি পাওয়া যাবে। সম্ভাবনাময়ী প্রার্থীদের আবেদনপত্র পূরণের আগে আবেদনপত্র পূরণের নির্দেশাবলি ভালোভাবে পড়ে বুঝে নিতে অনুরোধ করা হয়েছে। https://bd.usembassy.gov/education-culture/student-exchange-programs/ প্রার্থীরা সরাসরি এই ওয়েবসাইট থেকেও অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন https://iie.embark.com/ apply/ffsp

ফুলব্রাইট স্কলারশিপ প্রোগ্রামের জন্য আপনাকে জমা দিতে হবেঃ

১। সকল একাডেমিক সার্টিফিকেট ও মার্কশীট

২। রিকমেন্ডেশন লেটার (৩ টি)

৩। একাডেমিক রিপোর্ট ফর্ম (ওয়েব সাইটে পাওয়া যাবে)

৪। সিগনেচার ফর্ম (ওয়েব সাইটে পাওয়া যাবে)

৫। IELTS/ TOEFL স্কোর

৬। GRE/ GMAT স্কোর (এই কম্পিটিটিভ টেস্টের রেজাল্টও জমা দিতে হবে। এই স্কোর আপনাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য প্রয়োজন। আর ভালো GRE/GMAT স্কোর থাকলে আপনি স্কলারশিপ পাওয়ার দৌড়েও এগিয়ে থাকবেন)

আরো বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুনঃ https://foreign.fulbrightonline.org

আবেদন করতে ভিজিট করুনঃ  https://apply.iie.org/ffsp2021

আর আবেদনের বিষয়ে বা কোন বিষয়ে বিস্তারিত জানতে বাংলাদেশে অবস্থিত আমেরিকা সেন্টারের রেহানা সুলতানা’র সাথে মেইলে যোগাযোগ করতে পারেন, তার মেইল এড্রেসঃ
[email protected]

ফুল ব্রাইট স্কলারশিপ প্রোগ্রাম অত্যন্ত জনপ্রিয় ও সম্মানজনক স্কলারশিপ। বেশ প্রতিযোগিতা পেড়িয়ে আপনাকে ছিনিয়ে নিতে হবে এই সম্মানজনক স্কলারশিপ প্রোগ্রাম। তাই, নিজেকে তৈরী করুন আর সব কিছু গুছিয়ে আবেদন করুন ফুল ব্রাইট স্কলারশিপের জন্য।

তথ্যসুত্রঃ

November 21, 2022

আমেরিকা, ইউকে, অস্ট্র্রেলিয়া ও কানাডার পাশাপাশি এশিয়ার দেশ চীনও এখন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দিয়ে আকর্ষণ করতে শুরু করেছে।চাইনিজ গভঃ স্কলারশিপ (সিজিএস) হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য চীন সরকারের দেয়া স্কলারশিপ। এই স্কলারশিপ এর যাবতিয় বিষয় দেখভাল করে চাইনিজ স্কলারশিপ কাউন্সিল (সিএসসি)। সিজিএস/সিএসসি (CGS/CSC) নামে অধিক পরিচিত এই স্কলারশিপের বিস্তারিত নিয়েই আজকের আয়োজন।

ব্যাচেলরে সিজিএস/সিএসসি স্কলারশিপ মানেই চাইনিজ মাধ্যম, ইংরেজিতে পড়ার কোনো সুযোগ নেই।

আর মাস্টার্সে ইংলিশ এবং চাইনিজ দুই মাধ্যমেই পড়ার সুযোগ আছে। তবে মাস্টার্সের শিক্ষার্থীরা ইংরেজি মাধ্যমকেই বেশি প্রাধান্য দেয়।

আপনি এই স্কলারশিপের আওতায় করতে পারবেন ব্যাচেলর, মাস্টার্স, কিংবা পিএইচডি।

স্কলারশিপ এর নাম

চাইনিজ গভঃ স্কলারশিপ ( সি জি এস )

যে যে বিষয়ে অধ্যয়ন করা যাবে

চাইনিজ গভঃ স্কলারশিপ (সিজিএস) আওতায় আপনি পড়তে পারবেন ব্যাচেলর, মাস্টার্স ও পিএইচডি কোর্স। এখান থেকে প্রথমে আপনার পছন্দের বিষয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় খুঁজে নিন। সিএসসি বি-টাইপের জন্য  – http://www.campuschina.org/universities/categories.html

আমাদের দেশ থেকে যারা পড়ালেখার জন্য চীনে আসে তাদের শতকরা ৫০ ভাগই ইঞ্জিনিয়ারিং, ৩০ ভাগ মেডিকেল, ১৫ ভাগ কলা (ভাষা-সাহিত্য বা অন্যান্য), এবং সর্বশেষ ৫ ভাগ ব্যাবসা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে পড়তে আসে।

দেশ এবং কর্তৃপক্ষ

চাইনিজ সরকার। চাইনিজ স্কলারশিপ কাউন্সিল (সিএসসি)

বৃত্তির সুযোগ সুবিধাসমূহ

স্কলারশিপের আওতায় আপনি যা যা পাবেনঃ

১। টিউশন ফি

২। মাসিক ভাতা

৩। বিমান ভাড়া

৪। স্বাস্থ্য বীমা

৫। ফ্রি আবাসন

আবেদনের যোগ্যতা

১) বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। অবশ্যই সু-স্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হবে।
২) অন্য কোনো স্কলারশিপ বা ফান্ডিং এর জন্য মনোনীত হওয়া যাবে না।

৩) স্নাতক প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য উচ্চ মাধ্যমিক পাশ এবং বয়স অবশ্যই ২৫ এর চেয়ে কম হতে হবে।

৪) মাস্টার্স প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য স্নাতক ডিগ্রিধারী এবং বয়স অবশ্যই ৩৫ এর চেয়ে কম হতে হবে।

৫) ডক্টরেল প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য উচ্চ মাস্টার্স ডিগ্রিধারী এবং বয়স অবশ্যই ৪০ এর চেয়ে কম হতে হবে।

আবেদনের সময়সীমা

আবেদন শুরু হয় সাধারণত জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাস থেকে আর শেষ হয় জুন-জুলাইয়ের দিকে। তবে বিস্তারিত জানতে ও পিন পয়েন্ট তথ্যের জন্য আপনাকে সাহায্য নিতে হবে অফিসিয়াল ওয়েব সাইটের।

https://studyinchina.csc.edu.cn/

বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আবেদন করতে হলে নিচের ওয়েবসাইট থেকে করতে হবে।

http://www.shed.gov.bd/site/view/scholarship

আবেদনের বিজ্ঞপ্তি প্রতি বছরই প্রকাশ করা হয়। বাংলাদেশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়।

Chinese government scholarship
Image Source: Internet

যেসকল দেশের প্রার্থীদের জন্য প্রযোজ্য

চাইনিজ গভঃ স্কলারশিপ (সিজিএস) এ বিশ্বের যে কোন দেশের সুস্থ নাগরিক আবেদন করতে পারবে।

আবেদন প্রক্রিয়া

এই স্কলারশিপে আবেদন করার উপায় হচ্ছে,

(১) বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে (টাইপ – এঃ সবোর্চ্চ ২টি বিশ্ববিদ্যালয় নির্ধারণ)

(২) চাইনিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে (টাইপ – বিঃ সবোর্চ্চ ৩ টি বিশ্ববিদ্যালয় নির্ধারণ)

 

Type A তে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আবেদন করতে হয় এবং Type B তে সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে হয়।

প্রথম পদ্ধতিঃ বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট – http://www.shed.gov.bd/site/view/scholarship

সকল ডকুমেন্টস ও আবেদন পত্র জমা দিতে হবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে। এরপর প্রাথমিক বাছাই-এর সকল কাগজপত্র পাঠিয়ে দেওয়া হবে চাইনিজ এম্বেসীতে এবং সেখানে আপনাকে ভাইভা দিতে হবে। পরবর্তীতে রেজাল্ট জানিয়ে দেওয়া হবে। আর আপনি এই প্রক্রিয়ায় সর্বোচ্চ ২ টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২ টি সাবজেক্টে আবেদন করতে পারবনে। আর এডমিশন কার্য শেষ হলে আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

এখানে স্কলারশিপ পাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার এইস,এস,সি এর ফলাফল অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ এছাড়া ভাল কোনো শিক্ষকের প্রসংসা পত্র, কো-কারিকুলার এক্টিভিটিজ এবং চাইনিজ জানা থাকলে আপনি সেটাতে বেনিফিট পেতে পারেন। এখানে ভাইবা ও একটা মূখ্য ভূমিকা পালন করে। কিন্তু চূড়ান্ত ফলাফল হতে একটু দেরী হয় ,সাধারনত জুলাই এর শেষ সপ্তাহ বা আগস্ট এর প্রথম সপ্তাহে ফলাফল প্রকাশ হয়ে থাকে।

দ্বিতীয় পদ্ধতিঃ চাইনিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে

প্রথমেই আপনাকে চাইনীজ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় বেছে নিতে হবে এবং দেখে নিতে হবে এই সকল বিশ্ববিদ্যালয় চাইনিজ গভঃ স্কলারশিপ (সিজিএস) প্রদান করে কি না। তো আপনারা যারা এই মাধ্যমে আবেদন করতে চান তারা নভেম্বর- ডিসেম্বর থেকেই বিভিন্ন ভার্সিটির ওয়েব সাইটে তথ্য খোজা শুরু করুন। বিভিন্ন ভার্সিটির ওয়েব সাইট,সেখানে আবেদনের প্রক্রিয়া,তাদের রিকোয়ারমেন্ট দেখলে আপনি নিজেই সব কিছু বুঝে যাবেন। চীনের অধিকাংশ ভালমানের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে চাইনিজ গভঃ স্কলারশিপ (সিজিএস) বৃত্তির জন্য আবেদন করা যায়।  এরপর সকল কাগজপত্র ও আবেদন ফর্মসহ আবেদন করতে হবে স্কলারশিপের জন্য। এবার সকল কাগজপত্র কুরিয়ার করতে হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ঠিকানায় আর যদি এপ্লিকেশন ফি দেবার প্রয়োজন হয় তবে সেটাও দিতে হবে। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ রেজাল্ট দিলে আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

বিশ্ববিদ্যালয় খোজার ক্ষেত্রে https://www.topuniversities.com/universities/region/asia/country/china অথবা http://www.campuschina.org/ এই ওয়েব সাইটের সহায়তা নিতে পারেন।

স্কলারশিপ প্রোগ্রামের জন্য আপনাকে জমা দিতে হবেঃ

১. অ্যাপ্লিকেশন ফরম।
২. পাসপোর্ট।
৩. পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
৪. সকল একাডেমিক সার্টিফিকেট ও ট্রান্সক্রিপ্টের নোটারাইজ কপি।
৫. স্টাডি প্ল্যান।
৬. রিকোমেন্ডেশন লেটার। বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ জন প্রফেসরের কাছ থেকে রিকোমেন্ডেশন লেটার বা সুপারিশপত্র নিতে হবে।
৭. মেডিকেল রিপোর্ট।
৮. IELTS বা TOFFEL সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।

আবেদন করতে ভিজিট করুণঃ

http://www.campuschina.org/

সিএসসি স্কলারশিপ এর আবেদনের জন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের এজেন্সি নাম্বার কোড জানার জন্য ভিজিট করুনঃ

https://scholarshipfellow.com/agency-numbers-of-all-universities-for-csc-scholarship-china/

অন্যান্য তথ্যের জন্য

https://www.chinesescholarshipcouncil.com

তথ্যসুত্রঃ

error: Alert: Content selection is disabled!!